শিল্প চর্চার ইতিহাসের বিভিন্ন দিক -
আধুনিক ইতিহাস চর্চার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল শিল্প চর্চার ইতিহাস। শিল্প চর্চার ইতিহাসের মধ্যে সংগীত, নাটক, চলচ্চিত্র, নৃত্য প্রভৃতির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। নিন্মে শিল্প চর্চার ইতিহাসের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আলোচনা করা হল -
তথ্য সংগ্রহ ঃ শিল্পের বিভিন্ন ধারার উদ্ভব, তার বিবর্তনের ইতিহাস, সমকালীন সামাজিক অবস্থা ইত্যাদি সম্পর্কে বিভিন্ন মূল্যবান ঐতিহাসিক তথ্য পাওয়া যায়।
রাজনৈতিক গুরুত্ব ঃ কোন দেশের সাংস্কৃতিক সত্তার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল সেই দেশের সংগীত, নাটক, নৃত্য প্রভৃতি শিল্পকলা। এই সাংস্কৃতিক সত্তাগুলিই কখনো কখনো দেশের রাজনৈতিক ঘটনাবলির বহিঃপ্রকাশের মাধ্যম হিসাবে কাজ করে। যেমন - নাটকের মাধ্যমেই কখনো কখনো দেশের রাজনৈতিক চিত্র ফুটে ওঠে।
শিল্প চর্চার প্রতিষ্ঠান গুলির গুরুত্ব ঃ শিল্প চর্চার প্রতিষ্ঠান গুলি শিল্পচর্চার ইতিহাসে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যেমন - সংগীত, নৃত্য, চলচ্চিত্র, নাটক প্রভৃতি শিল্পকলা গুলিকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও রঙ্গমঞ্চ।
সামাজিক ঐক্য প্রতিষ্ঠা ঃ নাটক, নৃত্য, চলচ্চিত্র, সংগীত প্রভৃতি শিল্পকলা গুলি মানুষের বিনোদনের মাধ্যম হিসাবে কাজ করে। এছাড়া শিল্পকলা মানুষের মধ্যে ঐক্য ও সংহতি সৃষ্টি করে।
মূল্যায়ন ঃ শিল্প কলার ইতিহাসের মাধ্যমে আমরা কোন অঞ্চলের সমাজ-সংস্কৃতির ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারি। ফলে মানবসভ্যতা কিভাবে সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে তা সম্পর্কে ধারণা তৈরি হয়।
আরও পড়ুন ঃ